সূত্রগুলো বলছে, রাশিয়ার ভূখণ্ডের গভীরে প্রথম হামলা সম্ভবত এটিএসিএমএস রকেট দিয়ে চালানো হবে। এসব রকেট ১৯০ মাইল (৩০৬ কিলোমিটার) দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে।
দূরপাল্লার অস্ত্র দিয়ে রাশিয়ার গভীরের হামলা চালানোর অনুমতি যুদ্ধের গতিপথ কতটা বদলাতে পারবে, তা নিয়ে কিছু মার্কিন কর্মকর্তা সংশয় প্রকাশ করেছেন। তবে এ সিদ্ধান্ত রুশ সেনাদের ভূখণ্ড দখলের চলমান সময়টাতে ইউক্রেনকে হয়তো সহায়তা করতে পারবে। পাশাপাশি ভবিষ্যতে যুদ্ধবিরতির আলোচনা শুরু হলে তা দর-কষাকষিতে কিয়েভকে ভালো অবস্থানে রাখবে।
তবে ক্ষমতা নেওয়ার পর ট্রাম্প বাইডেনের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করবেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। ইউক্রেনকে যে পরিমাণে আর্থিক ও সামরিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছিল, ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরে সেটার সমালোচনা করে আসছিলেন। তিনি ক্ষমতাগ্রহণের পর দ্রুত যুদ্ধ শেষ করার ঘোষণা দিয়েছেন। তবে তা কীভাবে করবেন সে ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানাননি।