বলা হয় নাপোলির তিনটি প্রতীক, ‘পিৎজা, ডিয়েগো ম্যারাডোনা এবং ফুটবল।’ এ তিনের বাইরে নাপোলির কোনো অস্তিত্ব নেই। ম্যারাডোনার নাপোলিতে যাওয়ার কথা ছিল ১৯৭৯ সালে। সেবার হিসাব মেলেনি, মানিকজোড় মিলতে তাই অপেক্ষা করতে হয়েছিল আরও ৫ বছর। বার্সেলোনায় ত্যক্ত-বিরক্ত ম্যারাডোনা দুদণ্ড শান্তি পেতে শেষ পর্যন্ত খুঁজে নেন নাপোলিকে। যেখানে ম্যারাডোনা চেয়েছিলেন নির্বিঘ্নে ফুটবলটা খেলতে। চেয়েছিলেন নাপোলির […]